Largest and fastest growing business Portals
Tweet
আয়কর অধ্যাদেশের ধারা-২০ মোতাবেক আয়কর ধার্য্যরে জন্য এবং মোট আয় নির্ণয়ের জন্য সকল আয়কে নিম্নেবর্ণিত খাতে বিভক্ত করে হিসাবে করতে হবে, যথাঃ
(২) নিরাপত্তা জামানতের উপর সুদ (আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ এর ২২ ধারা)ঃ
সরকার কর্তৃক ইস্যুকৃত বন্ড বা সিকিউরিটিজ (যেমন টিএন্ডটি বন্ড, ন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট বন্ড, ট্রেজারী বন্ড/বিল, ইত্যাদি), ডিবেঞ্চার হতে অর্জিত সুদ এবং জাতীয় সঞ্চয় পরিদপ্তর কর্তৃক ইস্যুকৃত সেভিংস ইন্সট্রুমেন্টসের সুদ এ খাতের আয় হিসেবে রিটার্নে দেখাতে হবে। সাধারণভাবে, সিকিউরিটিজ বা ডিবেঞ্চার কেনার জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া হলে ঋণের সুদ সিকিউরিটিজ হতে অর্জিত সুদ আয় থেকে খরচ হিসেবে বাদ দেয়া যাবে। তবে ৮২সি ধারার আওতাধীন কোন সেভিংস ইন্সট্রুমেন্টসের সুদের ক্ষেত্রে খরচ বাদ যাবে না। ২০১৬-২০১৭ কর বছরে যেকোন ধরনের সঞ্চয়পত্রের অর্জিত সুদের উপর উৎসে কর্তিত কর উক্ত খাতের বিপরীতে চূড়ান্ত করদায়ের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন নূন্যতম করদায় পরিশোধ হিসেবে গণ্য হবে।
(৩) গৃহ সম্পত্তি হতে আয়
(৪) কৃষি আয়
(৫) ব্যবসা বা পেশা হতে আয়
(৬) ফার্মের আয়ের অংশ
(৭) অন্যান্য উৎস হতে আয়
(৮) মূলধনী আয়
(৯) স্বামী/স্ত্রী বা অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের আয়
Leave a Comment